ইউনিয়নের নামঃ মুরাদপুর
প্রতিষ্ঠার বছরঃ ১৯৬২ ইং
প্রাথমিক পযায়ে গ্রামের সংখ্যাঃ
প্রাথমিক পযায়ের গ্রাম সমূহের নামঃ মুরাদপুর, গোলাবাড়িয়া, গুপ্তাখালী, ভাটিরখীল
স্মরণীয় ঘটনা
ঘটনা
|
ধরণ
|
বিবরণ
|
তারিখ
|
|
|
|
|
মুরাদপুর স্কুল প্রতিষ্ঠা
|
শিক্ষা
|
শহীদ ক্যাঃ শামসুল হুদা উ/বি
|
১৫ জানুয়ারী, ১৯৬৭ইং
|
প্রথম ওয়েভ সাইট চালু
|
তথ্য প্রযুক্তি
|
মুরাদপুর ইউনিয়ন ভিত্তিক
|
৯ আগস্ট, ২০১১ ইং
|
ভয়াল দুঘটনা
ঘটনা
|
ধরণ
|
তারিখ
|
বিবরণ
|
ঘূণিঝড় '৬০
|
|
|
|
|
|
|
|
ঘূণিঝড় '৯১
|
|
এপ্রিল ২৯, ১৯৯১ ইং
|
|
সংক্ষিপ্ত ইতিহাস
সীতাকুণ্ডের চন্দ্রনাথ পাহাড় ও সীতাকুণ্ড সদর থেকে দুই কিঃমিঃ দক্ষিণ-পশ্চিমে মুরাদপুর গ্রাম বা মুরাদপুর ইঊনিয়ন। পূবে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক আর সীতারপাহাড়; হালে বোটানিকাল গাডেন ও ইকোপাক। পশ্চিমে বঙ্গোপসাগরের সন্দ্বীপ চ্যানেল, মাঝখানে ঐতিহ্যমন্ডিত সবুজ-শ্যামল এক ভূখণ্ড মুরাদপুর। চট্টগ্রাম-সন্দ্বীপ আর নোয়াখালী অঞ্চলের মানুষের বসবাস আর সংস্কৃতিকে কেন্দ্র করে গড়ে উঠেছে এই গ্রামের ইতিহাস আর ঐতিহ্য। ঐতিহাসিকদের মতে এটি একটি প্রাচীণ জনপদ। এখানে রয়েছে ক'য়েক শ' বছরের পুরনো কিছু স্থাপনা বা নিদশন। ইতিহাসবিদদের মতে, বতমাণ সীতাকুণ্ডের পশ্চিমাঞ্চল ছিল সমূদ্রের তটরেখা, জঙ্গলাকীণ ও অনাবাদি। তা ধীরে ধীরে স্থলভাগে পরিণত হলে বসবাসের উপযোগি হয়ে ওঠে।
পনের শতকের দিকে গৌড় ধ্বংসের প্রাক্কালে কয়েকজন মুসলমান সরদার অনুচরবগসহ ফেনী ও ডাকাতিয়া নদীর তীরবতী অঞ্চলে এসে বসতি স্থাপন শুরু করে। অনুচরদের অনেকে ছিলেন শিল্পী এবং হিন্দু ধম্বাবলম্বী। সম্রাট আলমগীর চট্টগ্রাম জয়ের পর এরা সীতাকুণ্ড পাহাড়ের পাদদেশ হয়ে সমুদ্র উপকূল ছাড়াও বড় ফেনী নদী থেকে কুমিরাছড়া অথাৎ সোনাইছড়ি পযন্ত বসতি স্থাপন করে। যারা এখন দাদরা বা দারাইল্যা নামে পরিচিত। দক্ষিণ এবং চন্দ্রনাথ পাহাড়ের পূবাঞ্চল থেকে এসে বসতী স্থাপন করেন কিছু খাস চট্টগ্রামী। এরা চট্টগ্রামী নামে পরিচিত।
ষোলশতকে সন্দ্বীপ এখানে এসে বসতি গড়েন বহু লোক। এরা এখন সন্দ্বীপি নামে পরিচিত। গত কয়েক দশক বা হালে এ অঞ্চলে বসতি গড়া শুরু করেছে সন্দ্বীপের বহু মানুষ। তারা অভিহিত করা হয় সন্দ্বীপ্যা নামে। সীতাকুণ্ড শিল্পাঞ্চল হওয়ায় বিভিন্ন জেলার মানুষ কালক্রমে এখানে স্থায়ী বসতি স্থাপন করেন। বলা চলে, যুগ যুগ ধরে হিন্দু-মুসলমানসহ নানা ভাষা, শ্রেণী ও গোত্রের মানুষের এক অপূব শান্তপূণ আবাস এই মুরাদপুর।
নামকরণঃ ১৫১৫ শতকে গৌড়ের সুলতান হোসেন শাহ'র পুত্র নুসরত শাহ ত্রিপুরা আক্রমন করে চট্টগ্রাম অধিকার করেন। এ সময় অধীনস্থ কমকতা মুরাদকে নিজামপুর পরগনার দায়িত্ব দেয়া হয়। মুরাদ কোন অঞ্চলে তার রাজধানী স্থাপন করেছিল তা জানা না গেলেও তার নামানুসারেই মুরাদপুর ইউনিয়নের নামকরণ হয় বলে ঐতিহাসিকরা মনে করেন।
মুরাদপুর ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যানবৃন্দ ও দায়িত্বকাল
আব্দুল বারীক ভূইয়া
|
প্রেসিডেন্ট
|
ইউনিঃ বোড
|
১৯০৫-১৯৩৩
|
সিরাজুল হক ভূইয়া
|
ঐ
|
ঐ
|
১৯৩৩-১৯৫২
|
ফোরখ আহাম্মদ ভূইয়া
|
ঐ
|
ঐ
|
১৯৫২-১৯৫৭
|
আমিনুর রহমান ভূইয়া
|
ঐ
|
ঐ
|
১৯৫৭-১৯৬২
|
মোহাম্মদ হোসেন চৌধুরী
|
চেয়ারম্যান
|
ইউঃ কাউন্সিল
|
১৯৬২-১৯৬৫
|
আব্দুল্লাহ বি.এ
|
ঐ
|
ঐ
|
১৯৬৫-১৯৬৯
|
মিজানুল হক ভূইয়া
|
ঐ
|
ঐ
|
১৯৬৯-১৯৭১
|
নূরুল আমিন চৌধুরী
|
ঐ
|
ইউঃ পঞ্চায়েত
|
১৯৭১-১৯৭৩
|
মৌলভী শামছুল হক
|
চেয়ারম্যান
|
রিলিপ কমিটি
|
১৯৭৩-১৯৭৪
|
শ্যায়েক ফয়েজ উল্লাহ বিএ
|
ঐ
|
ইউঃ পরিষদ
|
১৯৭৪-১৯৭৭
|
নূরুল আবছার
|
ভাইস চেয়ারঃ
|
ঐ
|
১৯৭৪-১৯৭৭
|
শহীদ নূরুল ইসলাম ভূইয়া
|
চেয়ারম্যান
|
ঐ
|
১৯৭৭-১৯৭৮
|
মোহাম্মদ নূরুল আমিন
|
ভারঃ চেয়ারম্যান
|
ঐ
|
১৯৭৮-১৯৮০
|
নূরুল আমিন চৌধুরী
|
চেয়ারম্যান
|
ঐ
|
১৯৮০-১৯৮৪
|
মোহাম্মদ আবুল কালাম
|
ঐ
|
ঐ
|
১৯৮৪-১৯৮৮
|
মোহাম্মদ রুহুল আমিন
|
ঐ
|
ঐ
|
১৯৮৯-১৯৯২
|
মোহাম্মদ আবুল কালাম
|
ঐ
|
ঐ
|
১৯৯২-১৯৯৭
|
গোফরান বাহার
|
ঐ
|
ঐ
|
১৯৯৭-
|
গোফরান বাহার
|
ঐ
|
ঐ
|
|
|